বাংলা (সাহিত্য)
📚 বাংলা সাহিত্য সাজেশন (যুগভিত্তিক)
১️। প্রাচীন যুগ (৬৫০ – ১২০০ খ্রিস্টাব্দ)
বৈশিষ্ট্য: ধর্মীয় ভাব, অপভ্রংশ/প্রাকৃত ভাষার প্রভাব, সহজ ছন্দ, আধ্যাত্মিক ভাবধারা।
যেটা পড়তে হবে.......
- চর্যাপদ – রচয়িতা: সিদ্ধাচার্যগণ (লুইপা, কাহ্নপা, ভুসুকুপা, শবরপা প্রমুখ – মোট ২৩ জন)। বৈশিষ্ট্য: সহজ ভাষা, বৌদ্ধ দর্শন, দেহতত্ত্ব। 📌 পরীক্ষায় বেশি আসে → “বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন”, ভাষাগত বৈশিষ্ট্য, কারা রচয়িতা ছিলেন।
- রামাই পণ্ডিত – শূন্যপুরাণ 📌 প্রশ্ন আসে → লেখক পরিচয়, কাব্যের ধরণ।
- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন – বড়ু চণ্ডীদাস 📌 প্রশ্ন আসে → কবি পরিচয়, কাব্যের বিষয়বস্তু, আবিষ্কারের ইতিহাস।
- প্রাচীন লৌকিক কাব্যধারা → পালা গান, মঙ্গলধারার সূচনা।
- ভাষাগত বৈশিষ্ট্য → অপভ্রংশ ভাষা, সংস্কৃত শব্দের আধিক্য। 📌 প্রশ্ন আসে → চর্যাপদের ভাষার বৈশিষ্ট্য কী?
২️। মধ্যযুগ (১২০১ – ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ)
বৈশিষ্ট্য: ভক্তি আন্দোলন, হিন্দু-মুসলিম সাহিত্যিকদের অবদান, অনুবাদ সাহিত্য, ধর্ম ও ভক্তি।
(ক) মঙ্গলকাব্য পর্ব
- চণ্ডীমঙ্গল – কবিকঙ্কণ মুকুন্দ চক্রবর্তী, দাসরথি রায়। 📌 পরীক্ষায় আসে → কবি-রচনা মিলানো, কাব্যের বিষয়।
- ধর্মমঙ্গল – গণেশ রায়, রঘুনাথ পণ্ডিত।
- মনসামঙ্গল – বিজয় গুপ্ত, বিপ্রদাস পিপিলাই, নরসিংহ দাস। 📌 পরীক্ষায় বেশি আসে → বিজয় গুপ্ত ও বিপ্রদাস পিপিলাই।
- আনন্দমঙ্গল – ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর। 📌 পরীক্ষায় আসে → ভারতচন্দ্র = আনন্দমঙ্গল।
(খ) বৈষ্ণব পদাবলী
বিদ্যাপতি (মৈথিল কবি), বড়ু চণ্ডীদাস, গোবিন্দদাস, জ্ঞানদাস, বলরাম দাস। 📌 পরীক্ষায় বেশি আসে → বিদ্যাপতি, বড়ু চণ্ডীদাস।
(গ) মুসলিম কবি সাহিত্য
- সৈয়দ সুলতান – নবীবংশ
- শাহ মুহম্মদ সগীর – ইউসুফ-জুলেখা
- দৌলত উজির বাহরাম খান – লাইলি-মজনু
- আলাওল – পদ্মাবতী, সপ্তপয়কর 📌 সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে → আলাওল।
- আব্দুল হাকিম – বঙ্গবাণী
- দৌলত কাজী – সতী ময়না ও লোরচন্দ্রনী
(ঘ) অনুবাদ সাহিত্য
কৃত্তিবাস ওঝা – রামায়ণ (কৃত্তিবাসী রামায়ণ) কাশিরাম দাস – মহাভারত। 📌 পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে → কৃত্তিবাস = রামায়ণ, কাশিরাম = মহাভারত।
🔑 পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি আসা টপিক
চর্যাপদ, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, শূন্যপুরাণ, মঙ্গলকাব্য (মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল), বৈষ্ণব পদাবলী, মুসলিম কবি (আলাওল), অনুবাদ সাহিত্য।
আধুনিক বাংলা সাহিত্য (১৮০১ খ্রিঃ–বর্তমান)
১️। প্রারম্ভিক আধুনিক যুগ (১৮০০–১৮৫০)
রাজা রামমোহন রায় → আধুনিক গদ্যের প্রবর্তক, সম্বাদ কৌমুদী।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর → গদ্য, শিক্ষা ও সমাজ সংস্কারক, বেতাল পঞ্চবিংশতি অনুবাদ।
দীনবন্ধু মিত্র → নীলদর্পণ নাটক (নীল বিদ্রোহ)।
২️। উনবিংশ শতাব্দীর প্রধান সাহিত্যিক
মাইকেল মধুসূদন দত্ত → মেঘনাদবধ কাব্য, নাটক (শর্মিষ্ঠা, কৃষ্ণকুমারী)।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় → আনন্দমঠ, কপালকুণ্ডলা, বিষবৃক্ষ।
৩️। রবীন্দ্র-যুগ (১৮৬১–১৯৪১)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর → কবিতা (গীতাঞ্জলি), উপন্যাস (গোরা, শেষের কবিতা), নাটক (ডাকঘর)।
নোবেল পুরস্কার → ১৯১৩ সালে (গীতাঞ্জলি’র জন্য)।
৪️। নজরুল-যুগ (১৮৯৯–১৯৭৬)
কাজী নজরুল ইসলাম → কবিতা (বিদ্রোহী, প্রলয়োল্লাস), সংগীত (গজল, ইসলামী গান, আগমনীর গান), উপন্যাস (বাঁধনহারা)।
খ্যাতি → "বিদ্রোহী কবি", বাংলাদেশের জাতীয় কবি।
৫️। রবীন্দ্র-পরবর্তী কবি
জীবনানন্দ দাশ → রূপসী বাংলা, বনলতা সেন।
বুদ্ধদেব বসু, অমিয় চক্রবর্তী, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত → আধুনিক কাব্যের ধারক।
৬️। পঞ্চপাণ্ডব (১৯৩০–৪০ এর দশক)
বাংলা কাব্যে "পঞ্চপাণ্ডব" নামে পরিচিত পাঁচজন কবি:
- জীবনানন্দ দাশ → প্রকৃতি ও আধুনিকতার কবি (রূপসী বাংলা)।
- বুদ্ধদেব বসু → সাহিত্য সমালোচনা, কাব্য-অভিযান।
- অমিয় চক্রবর্তী → কবিতা সংগ্রহ।
- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত → কাব্যে দার্শনিকতা।
- জ্ঞানদাস গুপ্ত (কেউ কেউ এখানে শক্তি চট্টোপাধ্যায়কেও যুক্ত করেন)।
৭️। মুসলিম সাহিত্যিক
আল মাহমুদ → সোনালী কাবিন।
শামসুর রাহমান → স্বাধীনতা তুমি।
শহীদুল্লাহ কায়সার → সাংশপ্তক, সারেং বৌ।
সেলিনা হোসেন → পোকামাকড়ের ঘরবসতি, গোপালপুর ৭১।
আবুল ফজল → চৌচির।
সেলিম আল দীন → নাটক (চাকা, সাওকী)।
৮️। নারী সাহিত্যিক
বেগম রোকেয়া → সুলতানার স্বপ্ন, আবরোধবাসিনী।
মহাশ্বেতা দেবী → হাজার চুরাশির মা, অরণ্যের অধিকার।
সেলিনা হোসেন → মুক্তিযুদ্ধ ও নারীভিত্তিক সাহিত্য।
সেলিনা পারভীন → কবি ও শহীদ সাংবাদিক।
৯️। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য
জহির রায়হান → হাজার বছর ধরে, আরেক ফাল্গুন।
শহীদুল্লাহ কায়সার → সাংশপ্তক।
আনিসুল হক → মা।
হাসান আজিজুল হক → আত্মজা ও একটি করবী গাছ।
🔟 পত্রিকা , সাহিত্য আন্দোলন, ছদ্দনাম, উক্তি,ছন্দ
📌 সারসংক্ষেপ (পরীক্ষায় বেশি আসে)
- পঞ্চপাণ্ডব (জীবনানন্দ, বুদ্ধদেব, অমিয়, সুধীন্দ্রনাথ, জ্ঞানদাস)।
- পত্রিকা ও সাহিত্য আন্দোলন (কল্লোল, কবিতা)।
- মুসলিম সাহিত্যিক (আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান, শহীদুল্লাহ কায়সার, সেলিনা হোসেন)।
- নারী সাহিত্যিক (বেগম রোকেয়া, মহাশ্বেতা দেবী, সেলিনা হোসেন)।
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য (জহির রায়হান, আনিসুল হক, শহীদুল্লাহ কায়সার)।
বাংলা (ব্যকরণ)
প্রথম ভাগ: বেশি আসা টপিক
-
তৎসম, তদ্ভব, দেশজ, বিদেশী শব্দ
-
সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ
-
উপসর্গ, প্রত্যয়, সমাস
৩। পদ ও পদভেদ
-
নামপদ, সর্বনাম, বিশেষণ
-
ক্রিয়া (ধাতু, ধাতুরূপ, মূল ধাতু)
-
অব্যয় ও এর ব্যবহার
৪। বাক্য গঠন
-
সরল, যৌগিক, জটিল বাক্য
-
কর্তা, ক্রিয়া, কর্ম
-
বাচ্য (কর্তৃবাচ্য, কর্মবাচ্য, মধ্যবাচ্য)
৫। কাল ও ক্রিয়ার রূপ
-
বর্তমান, অতীত, ভবিষ্যৎ কাল
-
সাধিত ও অসমাপিকা ক্রিয়া
-
ক্রিয়াপদে বিভক্তি
৬। প্রবাদ-প্রবচন ও বাক্যশুদ্ধি
-
প্রবাদ-প্রবচন, বাগধারা
-
বাক্য অশুদ্ধি ও সংশোধন
-
অনুপযুক্ত শব্দ প্রয়োগ
৭। রচনা ও গদ্যাংশ বিশ্লেষণ
-
সারাংশ লেখা
-
অনুচ্ছেদ রচনা
-
গদ্যাংশ থেকে প্রশ্নোত্তর
দ্বিতীয় ভাগ: কম আসা কিন্তু জরুরি টপিক
৮। ছন্দ ও অলংকার
-
মাত্রাবৃত্ত, অক্ষরবৃত্ত ছন্দ
-
উপমা, রূপক, অনুপ্রাস ইত্যাদি অলংকার
৯। সমাস
-
দ্বন্দ্ব, বহুব্রীহি, তৎপুরুষ
-
সমাস ভেদ চিহ্নিতকরণ
-
স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জনসন্ধি, বিসর্গসন্ধি
১১। কারক ও বিভক্তি
-
কর্তা, কর্ম, সমপ্রদান, অধিকরণ কারক
-
বিভক্তির প্রকারভেদ
১২। লিঙ্গ ও বচন
-
স্ত্রীলিঙ্গ, পুংলিঙ্গ, ক্লীবলিঙ্গ
-
একবচন ও বহুবচন
১৩। বানানরীতি
-
প্রমিত বাংলা বানান (বাংলা একাডেমি নিয়ম)
-
বিভ্রান্তিকর বানান: অতএব, অতঃপর, দ্রষ্টব্য, প্রায়ই ইত্যাদি
ইংরেজি
সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
এই অংশটি আপনার প্রস্তুতির মূল ভিত্তি। এখান থেকে প্রতিটি পরীক্ষায় একাধিক প্রশ্ন থাকে।
Parts of Speech: বাক্যের প্রতিটি শব্দকে তার কাজ অনুযায়ী চিহ্নিত করা—যেমন noun, verb, adjective, adverb ইত্যাদি। এটি ইংরেজির মূল ভিত্তি।
Articles (a, an, the): কোথায় article ব্যবহার করতে হবে এবং কোথায় হবে না, তা সঠিকভাবে প্রয়োগ করা।
Tense & Sequence of Tense: ক্রিয়া কখন সম্পন্ন হচ্ছে (বর্তমান, অতীত বা ভবিষ্যৎ) তা বোঝা। এর সঙ্গে indirect speech-এ tense-এর পরিবর্তন (Sequence of Tense) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
Voice (Active–Passive): কোনো কাজ কে করছে (active) এবং কার ওপর কাজ হচ্ছে (passive)—এই দুটি রূপান্তর করতে শেখা।
Narration (Direct–Indirect Speech): বক্তার সরাসরি উক্তিকে নিজের ভাষায় পরিবর্তন করা। উদাহরণস্বরূপ: "He said, 'I am busy'" থেকে "He said that he was busy."
Subject–Verb Agreement: বাক্যের কর্তা (subject) একবচন হলে ক্রিয়া (verb) একবচন এবং কর্তা বহুবচন হলে ক্রিয়াও বহুবচন হবে। যেমন: He goes (singular) বনাম They go (plural)।
Right Form of Verbs: বাক্যের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ক্রিয়ার সঠিক রূপ বসানো। যেমন: "I have gone" (present perfect) বনাম "I went" (simple past)।
Prepositions: নির্দিষ্ট শব্দের সাথে নির্দিষ্ট preposition-এর ব্যবহার জানা। যেমন: depend on, interested in, fond of।
Transformation of Sentences: এক ধরনের বাক্যকে অন্য ধরনের বাক্যে রূপান্তর করা—যেমন simple থেকে complex বা affirmative থেকে negative।
Common Errors / Correction: বাক্যে ব্যাকরণগত বা ব্যবহারিক ভুল খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা।
Spelling & Confusing Words: affect–effect বা loose–lose-এর মতো শব্দগুলোর সঠিক বানান ও ব্যবহার জানা।
Vocabulary (Synonyms–Antonyms): কোনো শব্দের সমার্থক (synonym) এবং বিপরীতার্থক (antonym) শব্দ শেখা।
Idioms & Phrases: প্রচলিত বাগধারা ও বাক্যাংশের অর্থ ও ব্যবহার জানা। যেমন: at sixes and sevens মানে in disorder।
তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
এই অংশগুলো থেকে প্রশ্ন তুলনামূলকভাবে কম আসে, তবে ভালো স্কোর করার জন্য এগুলো জেনে রাখা জরুরি।
Conditionals (If-clause): "if" দিয়ে শুরু হওয়া বাক্যে ক্রিয়ার সঠিক রূপ বসানো। যেমন: "If I were you, I would help him."
Modifiers: Adjective/Adverb-এর মতো শব্দগুলোকে বাক্যে সঠিক স্থানে বসানো।
Tag Questions: মূল বাক্যের শেষে একটি ছোট প্রশ্ন যুক্ত করা। যেমন: "You are a student, aren’t you?"
Punctuation: comma, semicolon, colon, apostrophe-এর মতো যতিচিহ্নের সঠিক ব্যবহার।
Clauses: Complex sentence-এর মধ্যে Noun, Adjective এবং Adverbial clause-এর ভূমিকা বোঝা।
Determiners & Quantifiers: some, any, much, many, little, few -এর মতো শব্দের সঠিক ব্যবহার।
Degrees of Comparison: Adjective বা Adverb-এর তিনটি রূপ (positive, comparative, superlative) শেখা। যেমন: good → better → best।
Completing Sentences: শূন্যস্থানে উপযুক্ত শব্দ বা বাক্যাংশ বসিয়ে বাক্য সম্পূর্ণ করা।
Word Formation: Prefix ও Suffix ব্যবহার করে নতুন শব্দ তৈরি করা। যেমন: happy থেকে happiness।
One Word Substitution: একাধিক শব্দের পরিবর্তে একটি মাত্র শব্দ ব্যবহার করা। যেমন: a person who writes poems = poet।
ইংরেজি সাহিত্য: একটি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা
সরকারি চাকরি পরীক্ষার জন্য ইংরেজি সাহিত্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ থেকে প্রশ্ন আসে। সাধারণত, বিখ্যাত সাহিত্যিক এবং তাদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়।
গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও তাদের কাজ: Shakespeare, Milton, Wordsworth, Dickens, Chaucer, Eliot-এর মতো বিখ্যাত লেখকদের জীবন ও তাদের সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে জানা।
Shakespeare: তাঁর চারটি বিখ্যাত ট্র্যাজেডি—Hamlet, Macbeth, Othello, King Lear—সম্পর্কে জ্ঞান রাখা।
Romantic Poets: Wordsworth, Coleridge, Byron, Shelley, Keats-এর মতো কবিদের প্রকৃতি ও কল্পনাভিত্তিক কাজ সম্পর্কে ধারণা রাখা।
Victorian Age: Dickens, Tennyson, Browning-এর মতো লেখকদের সামাজিক সমস্যা ও নৈতিক মূল্যবোধ নিয়ে লেখাগুলো জানা।
Modern Age: Eliot, Yeats, Shaw-এর মতো আধুনিক লেখকদের চিন্তাভাবনা ও সমাজ-সমালোচনা সম্পর্কে জ্ঞান রাখা।
Literary Terms: Metaphor (রূপক), Simile (উপমা), Irony (বক্রোক্তি) এবং Allegory (রূপক কাহিনি)-এর মতো সাহিত্যিক পরিভাষাগুলো বোঝা।
গণিত
পাটিগণিত (Arithmetic)
সংখ্যা পদ্ধতি (Number System): মৌলিক, যৌগিক, জোড়, বিজোড়, মূলদ ও অমূলদ সংখ্যা, বিভাজ্যতা।
লসাগু ও গসাগু (LCM & GCD): লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক ও গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক নির্ণয়।
ভগ্নাংশ (Fractions): সাধারণ ও দশমিক ভগ্নাংশ, ভগ্নাংশের যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ।
শতকরা (Percentage): লাভ-ক্ষতি, সরল ও যৌগিক মুনাফা।
অনুপাত ও সমানুপাত (Ratio & Proportion): অনুপাতের বিভিন্ন সমস্যা, মিশ্র অনুপাত।
গড় (Average): বিভিন্ন ধরনের গড় সম্পর্কিত সমস্যা।
সময় ও কাজ (Time & Work): নল ও চৌবাচ্চা সম্পর্কিত সমস্যা।
বয়স সংক্রান্ত সমস্যা (Problems on Ages): পিতা-পুত্র বা অন্য কারো বয়সের হিসাব।
পরিমাপ (Mensuration): ক্ষেত্রফল, আয়তন, পরিধি ও পরিসীমা সম্পর্কিত অঙ্ক।
বীজগণিত (Algebra)
বীজগণিতীয় সূত্রাবলী (Algebraic Formulas): সূত্র প্রয়োগ করে উৎপাদক বিশ্লেষণ, মান নির্ণয়।
বহুপদী (Polynomials): বহুপদী সমীকরণ ও তাদের সমাধান।
উৎপাদক বিশ্লেষণ (Factoring): বিভিন্ন রাশিকে উৎপাদকে বিশ্লেষণ।
সরল ও দ্বিঘাত সমীকরণ (Linear & Quadratic Equations): এক চলক ও দুই চলক বিশিষ্ট সমীকরণ সমাধান।
ধারা (Series): সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা।
জ্যামিতি (Geometry)
রেখা, কোণ ও ত্রিভুজ (Lines, Angles & Triangles): ত্রিভুজের প্রকারভেদ, ক্ষেত্রফল নির্ণয়।
চতুর্ভুজ (Quadrilaterals): আয়তক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র, রম্বস, সামান্তরিক ও ট্রাপিজিয়াম।
বৃত্ত (Circle): বৃত্তের ক্ষেত্রফল, পরিধি, ব্যাস ও ব্যাসার্ধ সম্পর্কিত অঙ্ক।
জ্যামিতিক প্রমাণ (Geometric Proofs): উপপাদ্য ও সম্পাদ্য সম্পর্কিত মৌলিক ধারণা।
সাধারন জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়
বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ
প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ইতিহাস: বিভিন্ন রাজবংশ, সুলতানি আমল, মুঘল শাসন ও ব্রিটিশ আমল।
ভাষা আন্দোলন (১৯৫২): এর পটভূমি, ঘটনাপ্রবাহ এবং এর সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গ।
ছয় দফা আন্দোলন (১৯৬৬) ও ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান (১৯৬৯): এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য।
মুক্তিযুদ্ধ (১৯৭১): মুক্তিযুদ্ধের কারণ, ঘটনাবলী, সেক্টরসমূহ ও বীরশ্রেষ্ঠদের পরিচিতি। অস্থায়ী সরকার, বিদেশি সমর্থন এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র।
বাংলাদেশের ভূগোল ও প্রাকৃতিক সম্পদ
ভূ-প্রকৃতি ও জলবায়ু: বাংলাদেশের প্রধান প্রধান ভূ-প্রাকৃতিক অঞ্চল, নদ-নদী এবং জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য।
নদ-নদী: প্রধান নদ-নদী, তাদের উৎপত্তি ও গতিপথ, উপনদী ও শাখা নদী।
বন ও খনিজ সম্পদ: বাংলাদেশের বনভূমি, বনের প্রকারভেদ এবং প্রধান প্রধান খনিজ সম্পদের অবস্থান ও মজুদ।
জনসংখ্যা ও উপজাতি: বাংলাদেশের জনসংখ্যা সম্পর্কিত তথ্য, বিভিন্ন উপজাতির পরিচিতি ও তাদের সংস্কৃতি।
বাংলাদেশের সংবিধান ও সরকার ব্যবস্থা
সংবিধান: সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্য, গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ ও সংশোধনীসমূহ।
রাষ্ট্রীয় অঙ্গসমূহ: আইনসভা (জাতীয় সংসদ), নির্বাহী বিভাগ (সরকার) ও বিচার বিভাগ।
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা: ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও সিটি কর্পোরেশন।
বাংলাদেশের অর্থনীতি
অর্থনৈতিক কাঠামো: জিডিপি, মাথাপিছু আয়, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও অর্থনীতির প্রধান খাতসমূহ।
কৃষি ও শিল্প: বাংলাদেশের প্রধান কৃষি ও শিল্পপণ্য, তাদের উৎপাদন এবং অর্থনৈতিক অবদান।
বাজেট: প্রতি বছর জাতীয় বাজেট ও এর প্রধান প্রধান দিকসমূহ।
বাংলাদেশের সমাজ ও সংস্কৃতি
জাতিগোষ্ঠী: বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও তাদের জীবনযাপন।
সংস্কৃতি: লোকশিল্প, সাহিত্য, স্থাপত্য, গান, নৃত্য ও উৎসবসমূহ।
গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও স্থাপনা: ঐতিহাসিক স্থান, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
বাংলাদেশের সামরিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
সামরিক বাহিনী: বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর পরিচিতি।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা (জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ ইত্যাদি)-তে বাংলাদেশের ভূমিকা এবং বিভিন্ন দেশের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক।
বাংলাদেশের সাধারণ জ্ঞানের যে বিষয়গুলো থেকে বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, সেগুলোর একটি তালিকা দুটি ভাগে ভাগ করে নিচে দেওয়া হলো।
প্রথম ভাগ: বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ
এই বিষয়গুলো থেকে প্রতিটি সরকারি চাকরির পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে। তাই এগুলোর ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা: ভাষা আন্দোলন, ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ৭ই মার্চের ভাষণ, মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলী, সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডার, বীরশ্রেষ্ঠ, বীরবিক্রম ও অন্যান্য খেতাবপ্রাপ্ত যোদ্ধা, এবং মুজিবনগর সরকার।
বাংলাদেশের সংবিধান: সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য, মূলনীতি, গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ ও সংশোধনীসমূহ।
ভূগোল, নদ-নদী ও প্রাকৃতিক সম্পদ: বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি, নদ-নদী ও তাদের উৎপত্তি, প্রধান নদীবন্দর, জলবায়ু, এবং গ্যাস, কয়লা, তেলসহ অন্যান্য খনিজ সম্পদের অবস্থান ও মজুদ।
অর্থনীতি ও বাজেট: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষা, জিডিপি, মাথাপিছু আয়, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, প্রধান রপ্তানি পণ্য এবং প্রতি বছরের জাতীয় বাজেট।
দ্বিতীয় ভাগ: তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ
এই বিষয়গুলো থেকেও প্রশ্ন আসে, তবে প্রথম ভাগের তুলনায় তুলনামূলকভাবে কম। তবুও ভালো ফল করতে হলে এগুলোও ভালোভাবে পড়া প্রয়োজন।
প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ইতিহাস: বাংলাদেশের প্রাচীন জনপদ, বিভিন্ন রাজবংশ (যেমন: পাল, সেন), সুলতানি ও মুঘল আমলের গুরুত্বপূর্ণ শাসনকাল।
বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য: লোকশিল্প, সাহিত্য, গান, স্থাপত্য, ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানসমূহ।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি: বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা সম্পর্কিত তথ্য, বিভিন্ন উপজাতি ও তাদের সংস্কৃতি।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: জাতিসংঘ, কমনওয়েলথসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় বাংলাদেশের ভূমিকা।
প্রশাসনিক ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা: বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো, উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদ ও সিটি কর্পোরেশন।
আন্তর্জাতিক সাধারণ জ্ঞান
আন্তর্জাতিক সাধারণ জ্ঞানের যে বিষয়গুলো থেকে বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, তার একটি বিস্তারিত ও সাজানো তালিকা নিচে দেওয়া হলো।
প্রথম ভাগ: বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ
এই অংশ থেকে আসা প্রশ্নগুলো যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অপরিহার্য। তাই এই বিষয়গুলোতে সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া জরুরি।
আন্তর্জাতিক সংগঠন ও জোট:
জাতিসংঘ (UN): গঠন, উদ্দেশ্য, সদর দপ্তর, এর প্রধান অঙ্গসংস্থা (নিরাপত্তা পরিষদ, সাধারণ পরিষদ) ও তাদের কাজ।
আঞ্চলিক ও অর্থনৈতিক জোট: সার্ক (SAARC), আসিয়ান (ASEAN), ওপেক (OPEC), জি-৭, জি-২০-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ জোটগুলোর পরিচিতি, সদস্য রাষ্ট্র, সদর দপ্তর ও সাম্প্রতিক সম্মেলন।
সামরিক জোট: ন্যাটো (NATO)-এর উদ্দেশ্য, সদস্য রাষ্ট্র এবং বর্তমান বিশ্বে এর ভূমিকা।
বিশ্বের ইতিহাস ও সাম্প্রতিক ভূ-রাজনীতি:
বিশ্বযুদ্ধ: প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধান কারণ, ফলাফল ও গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি।
ঠান্ডা যুদ্ধ (Cold War): এর পটভূমি ও প্রভাব।
সাম্প্রতিক সংঘাত: বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল (যেমন: ইউক্রেন-রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য) ও এর সাথে জড়িত দেশসমূহ।
বিশ্বের ভূগোল ও অর্থনীতি:
গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও প্রণালী: বিশ্বের প্রধান প্রধান সমুদ্র, মহাসাগর, পর্বতমালা, মরুভূমি এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রণালী (যেমন: সুয়েজ খাল, পানামা খাল, জিব্রাল্টার প্রণালী)।
আন্তর্জাতিক অর্থনীতি: বিশ্ব ব্যাংক (World Bank), আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF), বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO)-এর মতো আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাজ ও সদর দপ্তর।
দ্বিতীয় ভাগ: তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ
এই অংশ থেকে প্রশ্ন কম এলেও গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ফল করতে হলে এগুলোও অনুশীলন করা প্রয়োজন।
আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও সম্মাননা:
নোবেল পুরস্কার: প্রতি বছর নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও তাদের কাজের ক্ষেত্র।
অন্যান্য পুরস্কার: অস্কার, ম্যান বুকার, পুলিৎজার পুরস্কার-এর মতো বিখ্যাত আন্তর্জাতিক পুরস্কারসমূহ।
বিভিন্ন দেশের পরিচিতি:
প্রধান প্রধান দেশগুলোর রাজধানী, মুদ্রা ও তাদের পার্লামেন্টের নাম।
বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধানের পরিচিতি।
খেলাধুলা:
অলিম্পিক ও বিশ্বকাপ: অলিম্পিক, ফিফা বিশ্বকাপ, আইসিসি বিশ্বকাপের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার আয়োজক দেশ, বিজয়ী দল ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
অন্যান্য:
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দিবস (যেমন: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, বিশ্ব পরিবেশ দিবস)।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তি (যেমন: সমুদ্র আইন, মানবাধিকার সনদ)।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (সাধারণ জ্ঞান):
জীববিজ্ঞান: মানবদেহের বিভিন্ন তন্ত্র (শ্বসন, রক্ত সংবহন), প্রধান রোগ ও তাদের কারণ (ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া)। ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ এবং তাদের উৎস।
পদার্থবিজ্ঞান: আলোর গতি, শব্দ, বিদ্যুৎ ও চৌম্বকত্ব সম্পর্কিত মৌলিক সূত্র। মহাকর্ষ ও গতির সূত্র।
রসায়ন: পদার্থের অবস্থা, অ্যাসিড ও ক্ষার, এবং দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থের নাম ও সংকেত।
প্রযুক্তি: বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও তাদের আবিষ্কারক, যেমন: কম্পিউটার, টেলিফোন, বিদ্যুৎ, পেনিসিলিন ইত্যাদি।
মানুষিক দক্ষতা
গাণিতিক যুক্তি (Mathematical Reasoning)
এই অংশে গাণিতিক সমস্যা সমাধানের জন্য যুক্তি প্রয়োগ করতে হয়।
সংখ্যা সিরিজ (Number Series): বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা সিরিজ পূরণ করা। যেমন: 2,4,8,16,?
সাদৃশ্যতা (Analogy): সংখ্যার মধ্যে বা অক্ষরের মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে বের করা। যেমন:
গাণিতিক চিহ্ন ও সম্পর্ক: বিভিন্ন গাণিতিক চিহ্ন (যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) ব্যবহার করে সম্পর্ক স্থাপন।
গাণিতিক সমস্যা: বয়স, লাভ-ক্ষতি, সময় ও কাজ, গড় এবং অনুপাত-সংক্রান্ত সমস্যা।
বাক্য ও ভাষা-ভিত্তিক যুক্তি (Verbal Reasoning)
এই অংশে ভাষার যুক্তিনির্ভর ব্যবহার যাচাই করা হয়।
শব্দ সাজানো (Word Arrangement): এলোমেলো শব্দকে অর্থপূর্ণ বাক্যে বা ক্রমানুসারে সাজানো।
বাক্যের সম্পর্ক (Sentence Relation): বিভিন্ন বাক্যের মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে বের করা (যেমন: কারণ ও ফলাফল)।
সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ: শব্দার্থ বা বিপরীতার্থক শব্দের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন।
সাধারণ জ্ঞান-ভিত্তিক যুক্তি (General Knowledge Based Reasoning)
এই অংশে সাধারণ জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে যুক্তিনির্ভর প্রশ্ন করা হয়।
শ্রেণীবিভাগ (Classification): কয়েকটি শব্দের মধ্যে অসঙ্গতিপূর্ণ শব্দটি খুঁজে বের করা। যেমন: ধান, গম, সরিষা, ভুট্টা। এখানে সরিষা ভিন্ন, কারণ এটি তৈলবীজ।
দেশ ও রাজধানী: বিভিন্ন দেশের রাজধানী বা মুদ্রার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন।
গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও স্থাপনা: বিভিন্ন ঐতিহাসিক বা গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও তাদের অবস্থানের মধ্যে সম্পর্ক।
জ্যামিতিক ও স্থানিক সম্পর্ক (Geometrical & Spatial Relations)
এই অংশে স্থানিক ও জ্যামিতিক যুক্তিনির্ভর দক্ষতা যাচাই করা হয়।
আয়না ও জল প্রতিবিম্ব (Mirror & Water Image): কোনো বস্তু বা শব্দের আয়না ও জল প্রতিবিম্ব নির্ণয়।
কাগজ কাটা ও ভাঁজ করা (Paper Cutting & Folding): একটি কাগজকে ভাঁজ করে বা কেটে খুললে কেমন দেখাবে, তা নির্ণয়।
ছবি বা চিত্র সম্পূর্ণ করা: একটি অসম্পূর্ণ চিত্রকে যুক্তি দিয়ে সম্পূর্ণ করা।
ঘড়ি ও দিক-নির্দেশনা: ঘড়ির কাঁটা বা বিভিন্ন দিকের ওপর ভিত্তি করে যুক্তিনির্ভর সমস্যা সমাধান।
Gerund and Participle যে Verb, Subject এর Number ও person অনুযায়ী পরিবতির্ত হয় না , তাকে Non-Finite Verb বলে। যেমন- He reads more to make a good result. Reading is the best way to learn more.…
Infinitive , Gerund , Participle যে Verb, Subject এর Number ও person অনুযায়ী পরিবতির্ত হয় না , তাকে Non-Finite Verb বলে। যেমন- 1. He reads more to make a good result. 2.Reading is the best way to learn mor…
বর্ণ প্রকরণ/ ধ্বণি ও বর্ণ যে কোনো পরীক্ষায় ১০০ % কমন নিশ্চিত। ধ্বণি :- মানুষের বাক-প্রত্যঙ্গ (বাগযন্ত্র) অর্থাৎ কন্ঠনালী ,মুখবিবর, জিহবা, আলা জিহ্বা, ফুসফুস, কোমলতালু, শক্ততালু,দাঁত, মাড়ি, চোয়াল, ঠোঁট, নাক ইত্যাদির সা…