৯ম শ্রেণী (বাংলা) সমাপনী পরিক্ষার সাজেশন-২০২৫ (ভোকেশনাল)
গণিত সাজেশন- এস এস সি (নবম) পরীক্ষা -২০২৫ (ভকেশনাল)
বাংলা ২য় পত্র (২০ নম্বর)
১.ভাষা কাকে বলে ?/ ভাষা বলতে কি বুঝায়।
ভাষার সংজ্ঞা : সাধারণভাবে বলা যায়,মনের ভাব প্রকাশের জন্য বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত অর্ধবোধক ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টির নাম ভাষা। অর্থাৎ মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যকে ভাষা বলে।
ভাষা, শব্দ, ধ্বনি ও বর্ণ, বাগযন্ত্র সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা, পর্ব -১।।
২.সাধু
ও চলিত রীতির পার্থক্য লেখ । বা, সাধু
ও চলিত রীতির ৫ টি পার্থক্য লেখ ।
সাধু ভাষা |
চলিত ভাষা |
১. . সাধু ভাষা ব্যাকরণের সকল নিয়ম মেনে চলে । |
১. কিন্তু চলিত ভাষা ব্যাকরণের সকল
নিয়ম মেনে চলে না। |
২. সাধু ভাষা পরিবর্তন হয় না। |
২.
চলিত ভাষা পরিবর্তন হয়। |
৩. সাধুভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ
বেশি। |
৩.চলিত ভাষায় তদ্ভব,অর্ধতদ্ভব ও
বিদেশী শব্দের প্রয়োগ বেশি। |
৪. সাধু ভাষা সাধারণ
কথাবার্তা,বক্তৃতা ও নাটকের সংলাপের উপযোগী নয়। |
৪. চলিত ভাষা সাধারণ কথাবার্তা,বক্তৃতা,নাটকের
ও সংলাপের উপযোগী। |
৫. সাধু ভাষা কৃত্রিম ,গাম্ভীর্যপূর্ন
। |
৫. চলিত ভাষা অপেক্ষাকৃত জীবন্ত ও সহজ
সরল। |
৩. বাংলা ব্যাকরণ কাকে বলে?এর আলোচ্য বিষয় কয়টি ও কী কী?
উত্তর:-যে শাস্ত্র বা
বই পাঠ করলে/ পড়লে ভাষা শুদ্ধরূপে লিখতে,
পড়তে ও বলতে পারা যায় তাকেই ব্যাকরণ বলে।
বাংলা
ব্যাকরণের প্রধান আলোচ্য বিষয়ঃ চারটি।
১। ধ্বনিতত্ত্ব
(phonology)
২। শব্দতত্ত্ব বা
রূপতত্ত্ব (Morphology)
৩। বাক্যতত্ত্ব বা
পদক্রম (Syntax)
৪। অর্থতত্ত্ব
(semanlies)।
৪.ধ্বনি ও বর্ণের মধ্যে পার্থক্য কী?
ধ্বনি:- ভাব প্রকাশের জন্য বাগযন্ত্র থেকে উচ্চারিত সাংকেতিক আওয়াজকে ধ্বনি বলে।
বর্ণ:-
বর্ণ হলো ধ্বনি নির্দেশক প্রতিক বা চিহ্ন।
ধ্বনি |
বর্ণ |
১। ধ্বনি হলো ভাষার মূল উপাদান । |
১.বর্ণ হলো ধ্বনি নির্দেশক প্রতিক বা চিহ্ন। |
২. ধ্বনি সৃষ্টি হয় বাগ্যন্ত্রে। |
২. বর্ণকে লিখে প্রকাশ করা হয়। |
৩. ধ্বনি কানে শোনা যায়। |
৩. বর্ণকে চোখে দেখা যায়। |
৪. ধ্বনির ভাব প্রকাশ ক্ষমতা অনেক বেশি। |
৪. বর্ণের ভাব প্রকাশ ক্ষমতা ধ্বনির চেয়ে কম। |
৫.ধ্বনি হল ভাষার প্রাথমিক উপাদান। |
৫. বর্ণ হল ভাষার একটি বিকল্প উপাদান। |
৬। ধ্বনি এক ধরনের আওয়াজ-সংকেত। |
৬. বর্ণ এক ধরনের চিত্র-সংকেত। |
৭। ধ্বনি ক্ষণস্থায়ী। |
৭. বর্ণ দীর্ঘস্থায়ী। |
৫. ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি কাকে বলে? বর্ণনা দাও।
উত্তর: উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী স্পর্শ ব্যঞ্জন ধ্বনিগুলোকে প্রথমত দুই ভাগে
ভাগ করা যায়_।
১. অঘোষ : যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী
অনুরণিত হয় না, তাকে বলা হয় অঘোষ ধ্বনি। যেমন- ক, খ চ, ছ ইত্যাদি।
২. ঘোষ : যে ধ্বনি
উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয়, তাকে বলে ঘোষ ধ্বনি। যেমন- গ, ঘ, জ, ঝ
ইত্যাদি
অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনি।। যুক্তবর্ণ। পার্শ্বিক ধ্বনি। তাড়নজাত ধ্বনি। অন্তঃস্থ বর্ণ। শিস ধ্বনি।
৬.ধ্বনি কাকে বলে? এটা কত প্রকার ও কি কি? উদাহরণ সহ
লিখ
উত্তর: কোন ভাষার উচ্চারণের ক্ষুদ্রতম একক-ই হলো ধ্বনি।
যে কোনো ভাষার উচ্চারিত শব্দকে সূক্ষ্মভাবে
বিচার বিশ্লেষণ করলে তার যে অবিভাজ্য ক্ষুদ্রতম অংশ পাওয়া যায়, তাই ধ্বনি।
প্রকারভেদ
প্রকৃতপক্ষে ধ্বনি মূলত ২
প্রকার- স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি।
১. স্বরধ্বনি:-যে ধ্বনিগুলো উচ্চারণের সময় বাতাস
ফুসফুস হতে মুখের বাইরে আসতে কোথাও বাধা পায় না, বা ধাক্কা খায় না, তাদেরকে স্বরধ্বনি
বলে। যেমন, অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ,এ ইত্যাদি।
২. ব্যঞ্জনধ্বনি
যে ধ্বনিগুলো উচ্চারণের সময় বাতাস ফুসফুস হতে মুখের বাইরে আসতে কোথাও বাধা পায়
, বা ধাক্কা খায় , তাদেরকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে। যেমন- ক্, খ্, গ্, ঘ্,ঙ ইত্যাদি।
৭.সন্ধি
বিচ্ছেদ-
স্বরসন্ধি মাত্র একটি ছকে। পর্ব -৪
সহজ টেকনিকে স্বরসন্ধি। যে কোনো পরীক্ষায় ১০০% কমন। ইনশাল্লাহ।
মাত্র একটি ছকে ব্যঞ্জন সন্ধি। যে কোনো পরীক্ষায় ১০০% কমন ।
মাত্র একটি শব্দে বির্সগ সন্ধি । যে কোনো পরীক্ষায় ১০০ % কমন।
৮.ব্যাসবাক্য সহ সমাস
র্নিণয় –
ভাব-সম্প্রসারণ
১. পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি
২. শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড
৩. স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে, স্বাধীনতা রক্ষা
করা কঠিন |
৪. দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য |
৫.বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে |
৬.ভোগে নয় ,ত্যাগেই মনুষ্যত্বের বিকাশ।
সারমর্ম:
১. কোথায় স্বর্গ ? কোথায় নরক----
২.ছোট ছোট বালুর কনা । বিন্দু বিন্দু
জল-----
৩. দন্ডিতের সাথে ----
৪.ওরে নবীন , ওরে কাচাঁ -----
৫. নদী কভু পান নাহি করে নিজ জল-----